শিবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

 

প্রতিষ্ঠান পরিচিতি

 

 

০১       প্রতিষ্ঠানের নাম           : শিবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

০২      প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা       : গ্রাম+ডাক+উজেলা-শিবগঞ্জ, জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ

০৩      প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাকাল    : ০১/০১/১৯৬২ খ্রি.

০৪      প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় উদ্যোক্তার/উদ্যোক্তাদের নাম:

মরহুম আফতাব উদ্দিন চেয়ারম্যান, নবকান্ত ব্যান্ধ্যা, মরহুম গিয়াস উদ্দীন, মরহুম তোফজুল হোসেন, স্বর্গীয় পূর্ণচন্দ্র নাথ, মরহুম ওয়াসি হোসেন, মরহুম লোকমান খাঁন স্থানিয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ

০৫    প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় জমি দাতা/দাতাদের নাম:

         ০১. শ্রী হৃষিকেশ রড়াল, ০২. ওয়াজেদ আলী মন্ডল, ০৩. জয়নাল আবেদীন

০৬    প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় আর্থিক সহায়তা প্রদানকারী/প্রদানকারীদের নাম:

          তৎকালীন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ

০৭    প্রতিষ্ঠানের অবস্থান:

         চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অর্ন্তগত শিবগঞ্জ উপজেলার শিবগঞ্জ পৌরসভার শিবগঞ্জ বাজারে অবস্থিত

০৮    প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়:

         শিবগঞ্জ জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়

০৯    প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাকালীন কোনও বাধা সৃষ্টি হয়ে থাকলে তার বিবরণ:

         কোন বাধা সৃষ্টি হয় নাই

১০    প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ/এমপিও হয় কবে:        

         এমপিও ভুক্ত হওয়ার তরিখ-০১/০১/১৯৮০ খ্রি.

১১    প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস:

বিশ শতকের সাতচল্লিশ পূর্ব ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম যখন মধ্য গগনে এক মহাযজ্ঞের কাল পর্বে উপনীত অখন্ড ভারত নাকি ধর্ম ভিত্তিক দুটি রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, তখন বাস্তবতার চেয়ে গভীর মানসিক পীড়নের মধ্য দিয়ে ভারত পাকিস্থানের জন্ম সে সময়ে বাস্তবতার নিরিখে পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানের সাথে গাটছড়া বেধে একটি প্রদেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হল ১৯৪৭ এরপর পূর্ববঙ্গের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজ, শিক্ষাব্যবস্থা সব কিছুই পাকিস্থান সরকারের নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড, আবার বলা হচ্ছে শিক্ষা সকল উন্নয়নের চাবিকাঠি, আরো উদার নৈতিক বা সাংস্কৃতিক মনন থেকে বলা যায় শিক্ষা একটি মহৎ শিল্প, মহত্তর বিষয়টি নিহিত আছে এর ইতিবাচক প্রয়োগের মাধ্যমে এক্ষেত্রে মানুষই সবার উপর সত্য যার অর্ধেক নর এবং অর্ধেক নারী নতুন রাষ্ট্র গঠন মানুষের অন্যতম প্রধান আকাঙ্খা বটে সেওতো মানুষের জন্য, কিন্তু শিক্ষা শৈল্পিক কর্ম সাধনা যুগের পর যুগ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে নির্মান বিকাশ করে গেছে চিন্তা, চৈতন্যবোধ যার সঙ্গে সম্পৃক্ত, শিল্প, সাহিত্য, সংগীত সংস্কৃতি ইতিহাস যা কাল থেকে কালান্তর বিকাশমান ৪৭ এর দেশ ভাগের পর পঞ্চাশের দশক আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পৈশাচিক শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে মানুষ রুখে দাঁড়ায় এমনি এক কাল পর্বে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো  শিবগঞ্জের কিছু শিক্ষা পিপাসু মানুষ শিক্ষার মুলমন্ত্র নিয়ে ভাবিত হন যাদের চৈতণ্যবোধ থেকে জাগ্রত হয়, শিক্ষা মূল প্রতিপাদ্য যেখানে পুুরুষের পাশাপাশি নারী শিক্ষা অবহেলিত হলে সমাজের পূর্ণ বিকাশ রুদ্ধ হয়ে যায় কেননা নারী জাতি যেমন গৃহলক্ষী তেমনি শিশুর পরিচর্যা প্রতিপালনের দায়িত্ব তারই উপর অর্পিত হয় সে ক্ষেত্রে শিক্ষার মতো একটি সংবেদনশীল বিষয় থেকে নারী বঞ্চিত হলে পরিবার তথা সমাজের গুনগত বিকাশ কাঙ্খিত জায়গায় পৌঁছুতে পারে না এই সকল বাস্তবতা থেকে তৎকালিন উদার শিক্ষানুরাগী, ব্যক্তিবর্গ এগিয়ে আসেন শিবগঞ্জের নারী শিক্ষার একটি প্রতিষ্ঠান গড়ার কাজে এই কাজে যারা নিজ উৎসাহে উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তাঁদের আজ গভীরশ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছি তাদের মধ্যে অন্যতম মোহাঃ আফতাব উদ্দিন আহমেদ, রিয়াজ উদ্দিন মন্ডল, মাইমুনা খাতুন, আফসার হোসেন বিশ্বাস সহ নাম নাজানা অনেকেই উপলব্ধি করেন , এই সমাজের অর্ধেক নারী আর এই নারীকেই অশিক্ষিত রেখে সমাজের উন্নয়ন করা সম্ভব নয় এই বিশ্বাসকে সামনে রেখে উল্লিখিত ব্যক্তিবর্গ বার বার আলোচনায় বসেন কিন্তু পেরে উঠা সম্ভব হয়নি

অবশেষে এলো সেই মাহেন্দ্র ক্ষণ ১৯৫৭ সালে মরহুম আফতাব উদ্দিন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়ন বোর্ডের একটি কক্ষে শিবগঞ্জ প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এই প্রাইমারী বিদ্যালয়টি বৎসর চলার পর শিক্ষার্থীরা ৫ম শ্রেণি পাস করেন কিন্তু  ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত লেখা পড়া করার পর এই সমস্ত ছাত্রীদের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার মতো কোন প্রতিষ্ঠান না থাকায় ছাত্রীদের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়, এই সময়ের সমাজ কর্মীরা আবারও সিদ্ধান্ত নিলেন একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই বিষয়কে সামনে রেখে আবারও আলোচনায় বসলেন সর্বজন শ্রদ্ধেয় মোহাঃ গিয়াস উদ্দিন মিয়া, জামাল উদ্দিন আহম্মেদ, সাদিকুল ইসলাম, নবকান্ত ব্যন্ধ্যা, তাবজুল মিয়া, সিরাজ উদ্দিন, মহসিন আলী মিয়া, পূর্ণ চন্দ্র নাথ, মোহাঃ ওয়াসি হোসন, আবু জাফর, ওসমান আলী মন্ডল, খবির উদ্দিন মিস্ত্রি, সেরাজূল ইসলাম, লোকমান খাঁন সহ নাম না জানা অনেকেই প্রায় ২৫-৩০ জন গণ্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ সভায় প্রাইমারী বালিকা বিদ্যালয় সংলগ্ন একটি জুনিয়ার বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে এমন সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় অবশেষে ০১-০১-১৯৬২ সালে একটি জুনিয়ার বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয় তথা ছাত্রীদের শিক্ষা দানের লক্ষ্যে ০৫ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়  প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব অর্পন করেন মরহুম ওয়াসি হোসেন (বি..বি.টি)কে, ছাত্রী সংখ্যা ১৭ জন উল্লেখ্য সরকারি অনুদানের পাশাপাশি তখন ইউনিয়ন বোর্ড হইতে শিক্ষকদের বাৎসরিক ৫০০ টাকা অনুদান প্রদান করা হতো ইউনিয়ন বোর্ডের একটি কক্ষে প্রাথমিক বালিকা বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম চলতো পাশেই গ্রাম উন্নয়ন সংস্থার তিনটি কক্ষে পার্টিসান দিয়ে চলতো শিবগঞ্জ জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়ের পাঠদান এবং এর মধ্যেই একটি কক্ষে শিক্ষকগণ বসতেন মরহুম ওয়াসি হোসেন দুবছর প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করার পর মরহুম আব্দুর রশিদকে ১৯৬৪ সালে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ করেন বিদ্যালয়ের জন্য ৬৫ শতাংশ পৃথক জমি নির্বাচন করা হয় ক্রয়কৃত দানকৃত জমি ২৭ শতাংশ এবং ভিপি কেসতফসিল ভুক্ত জমি ৩৮ শতাংশ সর্বমোট ৬৫ শতাংশ জমির উপর শিবগঞ্জ ইউনিয়নের এবং শিবগঞ্জ থানার প্রাণকেন্দ্র বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় প্রক্রিয়া শুরু হয় এটিকে মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নীত করার, অবশেষে ১৯৬৭ সালে ব্যবস্থাপনা পরিষদ, শিক্ষক মন্ডলী এবং অন্য সকলের প্রচেষ্ঠায় বিদ্যালয়টি শিবগঞ্জ বালিক উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ২৭/০৬/১৯৯২ সালে তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সফর কালে বিদ্যালয়টিকে সরকারিকরণের ঘোষণা দেন এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে নির্দেশ প্রদান করেন যার আদেশ নং প্র কা/প্র:/১০১২ কিন্তু দুঃখের বিষয় এটি অদ্যাবধি সরকারকিরণ হয়নি

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত, বিদ্যালয়ের নিজস্ব তহবিল সরকারের অন্যান্য সংস্থা কর্তৃক নির্মিত দৃষ্টি নন্দিত ভবন, আধুনিক শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, আধুনিক বিজ্ঞানাগার, মানসম্মত লাইব্রেরী, শিক্ষার মনোরম পরিবেশ এখন বিদ্যমান এখানে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে শ্রেণি কক্ষে পাঠদান করা হয় ২০১৬ সাল থেকে অদ্যবধি বিদ্যালয়টি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ নীতিমালা অনুযায়ী শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়ে আসছে

বর্তমানে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১২৫২ জন শিক্ষক কর্মচারীর সংখ্যা ২৬ জন সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলি, গার্ল-ইন-গাইড, বিজ্ঞান ক্লাব, আইসিটি ক্লাব সহ শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বিকাশের জন্য নারী শিক্ষার অন্যতম বিদ্যাপিঠ হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে

 

১২       প্রতিষ্ঠানের নাম করণ:

বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালিন বিভিন্ন কাগজ পত্র, রেজুলেশন বহি পযালোচনা করে অনুমান করা যায় যে ০৭/০৫/১৯৫৮ সালে একটি বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার জন্য এর নামকরণের নিমিত্তে তৎকালিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মরহুম আফতাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এক সভা অনুষ্ঠিত হয় উক্ত নামকরণের বিষয়ে বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনায় এক পর্যায়ে তৎকালিন মালদহ জেলার অর্ন্তগত বৃহত্তম থানা শিবগঞ্জ, যেহেতু বিদ্যালয়টি থানা সদরে অবস্থিত সেহেতু থানার নাম অনুসারে বিদ্যালয়টির নাম শিবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় করার ব্যাপরে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়

১৩       প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে কতজন ছাত্র/ ছাত্রী নিয়ে প্রতিষ্ঠান চালু হয়: ১৭ জন

১৪       বর্তমানে প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী সংখ্যা কত? ১২৫২ জন

১৫       প্রতিষ্ঠার প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান কে ছিলেন?

           মরহুম ওয়াসি হোসেন, গ্রাম+ডাক+থানা- শিবগঞ্জ, জেলা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ, শিক্ষাগত যোগ্যতা-বি..বিটি

১৬        বর্তমান প্রতিষ্ঠান প্রধানের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

            মোহাঃ সিরাজ উদ্দৌলা

গ্রাম- দাদনচক. ডাক-আদিনা কলেজ, উপজেলা শিবগঞ্জ, জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ

শিক্ষাগত যোগ্যতা-বি.এসসি.বিএড

১৭        প্রতিষ্ঠানের জাতীয় কোনও অর্জন থাকলে:

সাংস্কৃতিক:- অবন্তিকা বড়গড়িয়া বাংলা রচনা প্রতিযোগিতা ২০১৬ ২০১৭ সালে জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করেন, ২০১৭ ২০২৩ সালে প্রধান শিক্ষক জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ নীতিমালা অনুযায়ী জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত হয়

১৮       প্রতিষ্ঠানের কৃতি শিক্ষার্থী/শিক্ষার্থীদের নাম ঠিাকানা:

                ০১.   নূর নাবিলা,

                       বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ

                ০২.   মোসাঃ অন্তরা খাতুন

                        এমবিবিএস, বিসিএস(স্বাস্থ্য), শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

                ০৩.    মোসাঃ মনজিলা খাতুন,

                        এমবিবিএস, বিসিএস(স্বাস্থ্য), শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

                ০৪.    উম্মে হুমাইয়া কাওসার

                        পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, বর্তমান ভারতে, বাংলাদেশ হাইকমিশনে কর্মরত

                ০৫.    অনন্দিতা মনিগ্রাম,

                         আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ারিং, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়

   ০৬.       কৃষ্ণা বাঘিড়া,

দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, শিক্ষার্থী।

   ০৭.      ইসরাত জাহান জ্যোতি,

দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, শিক্ষার্থী।

০৮.         সাদিয়া ইসলাম নীরা।

দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ, শিক্ষার্থী।

০৯.           আফসানা মিমি লতা।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, শিক্ষার্থী।